গ্যাসের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনা নিয়মিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুর্বল তদারকি ও অব্যবস্থাপনায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে এলপিজি (তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস) সিলিন্ডার। সরকারি-বেসরকারি কারও কার্যকর পদক্ষেপ নেই। কেন দুর্ঘটনা ঘটছে, সে বিষয়েও সঠিক তথ্য নেই। উল্টো বিস্ফোরণের পর গ্রাহক, সরবরাহকারী ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থা পরস্পরের ঘাড়ে দায় চাপাচ্ছে।
গত সোমবার চট্টগ্রামে রান্নার সময় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হন মা-ছেলে। ১ ফেব্রুয়ারি সাভারের আশুলিয়ায় আবাসিক ভবনে গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ অন্তত ১১ জন দগ্ধ হন। ৯ ফেব্রুয়ারি মাদারীপুরে সিলিন্ডারের পাইপ ফেটে (লিকেজ) বিস্ফোরণে দগ্ধ হন একই পরিবারের তিনজন। গত ১১ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুর-রামগতি রুটে চলাচলকারী আল-মদিনা পরিবহন গ্রিনলিফ ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নেওয়ার সময় বিস্ফোরণে একজন মারা যান।