মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণের পর মৃত্যুর ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখ পেশায় রাজমিস্ত্রি। স্বভাবে শান্ত প্রকৃতির। মেশেন না তেমন কারো সাথে। তবে তার মনের মধ্যে কী চলে তা বোঝা মুশকিল। স্থানীয়রা বলছেন, হিটু শেখের চারিত্রিক দুর্বলতার কথা নতুন নয়। পূর্বে একাধিকবার শ্লীলতাহানির সঙ্গে তার জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এর আগে সালিশি বৈঠকে তাকে শাস্তিও দেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাসিন্দা জানান, গত বছর রমজান মাসে গোসল করার সময় হিটু শেখ প্রতিবেশী এক গৃহবধূকে জড়িয়ে ধরেন। ওই সময় ভুক্তভোগী গৃহবধূ চিৎকার দিলে হিটু শেখ দৌড়ে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সালিশ করেন নিজনান্দুয়ালী এলাকার পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ড কমিশনার। শালিসের রায়ে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ‘জুতাপেটা’ করা হয়।
আপনার মতামত লিখুনঃ